যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা : স্বস্তি বাংলাদেশের পোশাক খাতে
১১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৭ এএম

পোশাক রফতানিতে বিশ্বে শীর্ষস্থানে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ -কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশে দেশে প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ ৯০ দিন স্থগিতের ঘোষণা দেওয়ায় বাংলাদেশের পোশাক রফতানিকারকরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। গত বুধবার এই স্থগিতাদেশ আসে। তবে ট্রাম্প ঘোষিত শুল্ক ৯০ দিন পর কার্যকর হলে বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক শিল্প সংকটে পড়তে পারে।
সে বিষয়ে এখন থেকে পদক্ষেপের কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানিকারকদের ৫৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক গুণতে হবে। এদিকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ ৯০ দিনের বিরতি চেয়ে গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে চিঠি দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই চিঠি প্রদানের দুই দিনের মাথায় ট্রাম্পের প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ ৯০ দিন স্থগিতের ঘোষণা সর্বমহলে আলোচিত হচ্ছে। চিফির পর ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পরিবর্তনে প্রশংসায় ভাসছেন ড. ইউনূস। এছাড়া বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য আমদানিতে শুল্ক সুবিধা চেয়ে বাণিজ্য প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত জেমিসন গ্রিয়ারকে আলাদা চিঠি দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। অপরদিকে ভারতের সেন্ট্রাল বোর্ড অব ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমস (সিবিআইসি) ২০২০ সালের ২৯ জুন একটি আদেশ জারি করে বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানিতে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে ভারতের একটি শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করে অন্য কোনো বন্দর বা বিমানবন্দর ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছিল। গত মঙ্গলবার, সিবিআইসি সেই আদেশটি বাতিল করেছে। এ বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, ভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করলেও এটি বাংলাদেশের জন্য কোনো সমস্যা তৈরি করবে না। তিনি বলেন, এ সংকট কাটাতে আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও বাণিজ্যিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
এদিকে সঠিক কৌশল ও সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে পোশাক রফতানিতে এক নম্বর স্থানে উঠতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং। গতকাল এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বর্তমানে একক দেশ হিসেবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রফতানিকারক দেশের অবস্থান ধরে রেখেছে জানিয়ে কিয়াক সুং বলেন, শীর্ষস্থান অধিকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশকে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এছাড়া শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উন্নত ও হাতে তৈরি সুতার জন্য নিজস্ব উৎপাদন সুবিধা স্থাপন করতে হবে। এ সময় তিনি নীতি সহায়তার গুরুত্ব ও বিপুল সংখ্যক বন্ডেড গুদামের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে বলেন, এগুলো কাঁচামালের দ্রæত প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে। যার ফলে উৎপাদনকারীরা আরও দক্ষতার সঙ্গে পণ্য উৎপাদন ও রফতানি করতে পারবেন। সা¤প্রতিক বাণিজ্য উন্নয়নের বিষয়ে মন্তব্য করে সুং বলেন, ট্রাম্প-যুগের শুল্ক নীতির তিন মাসের স্থগিতাদেশ কিছুটা স্বস্তি এনেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে তিনি মূল্য সংযোজন উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। কিয়াক সুং বলেন, আমাদের উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনের ওপর মনোযোগ দিতে হবে। অন্যথায় প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে টিকে থাকা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠবে।
সূত্র মতে, ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কের ঘোষণার পর থেকে বিশ্বজুড়ে তোলপাড় চলছিল, শেয়ারবাজারে ধস নেমেছিল, কমে গিয়েছিল জ্বালানি তেল ও ডলারের দাম। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কাও করা হচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে ট্রাম্প পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করার ঘোষণা দেন। যদিও শুল্ক আরোপ ৯০ দিন স্থগিতের পর চাঙ্গাভাব ফিরেছে দেশের পোশাক রফতানিকারকদের মধ্যে।
ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রফতানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যে যত শুল্ক আদায় করা হয়েছে, তা গড় করলে হার দাঁড়ায় ১৫ শতাংশের মতো। পাল্টা শুল্কসহ নতুন শুল্কহার দাঁড়ানোর কথা ছিল প্রায় ৫২ শতাংশ। ভারতের ক্ষেত্রে ২৬, ভিয়েতনামের ৪৬, ইন্দোনেশিয়ার ৩২, কম্বোডিয়ার ৪৯ এবং পাকিস্তানের ক্ষেত্রে ২৯ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল। এসব দেশ আগে কত হারে গড় শুল্ক দিত, নতুন হার মোট কত দাঁড়িয়েছিল, তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। অবশ্য বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় একটি তৈরি পোশাক রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান পোশাক রফতানিতে দেশভিত্তিক শুল্কের একটি হিসাব করেছে। স্থগিত করার আগের হার ধরে করা হিসাবটি মার্কিন একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে যাচাই করা হয়েছে। ওই হিসাবে দেখা যায়, এত দিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশে বাংলাদেশি তৈরি পোশাককে গড়ে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো। পাল্টা শুল্কের কারণে তা বেড়ে ৪৮ দশমিক ৫৬ শতাংশে দাঁড়ানোর কথা ছিল। নতুন হারে তৈরি পোশাক রফতানিতে কম্বোডিয়াকে গড়ে ৬০ দশমিক ৭০, ভিয়েতনামকে সাড়ে ৫৭, ভারতকে ৩৮ দশমিক ৪৭, ইন্দোনেশিয়াকে ৪৩ দশমিক ৪৫ এবং পাকিস্তানকে ৪১ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হতো, যা স্থগিত হয়েছে। এসব দেশ বাংলাদেশের প্রতিযোগী।
অবশ্য পোশাকের বিভিন্ন ধরনের ওপর আলাদা শুল্কহার রয়েছে। হিসাবটি করা হয়েছে গড় ধরে। চীনের ওপর ট্রাম্প শুরুতে ৩৪ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করেন। পরে আরও শুল্ক আরোপ করা হয়। গতকাল দেশটির ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক স্থগিত না হলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়াকে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি শুল্ক দিতে হতো। তবে ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের শুল্কহার বাংলাদেশের চেয়ে কম হতো।
দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প আগেই শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়ে রেখেছিলেন। হোয়াইট হাউসের গোলাপবাগানে ২ এপ্রিল স্থানীয় সময় বিকেল চারটায় নতুন শুল্কনীতি ঘোষণা করেন ট্রাম্প। তিনি বিশ্বের সব আমদানিকারক দেশের ওপর গড়ে ন্যূনতম ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। একই সঙ্গে ৬০টি দেশ ও অঞ্চলকে ‘বড় অপরাধী’ হিসেবে চিহ্নিত করে বাড়তি শুল্ক বসিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য-ঘাটতি বেশি। ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কের ঘোষণার পর থেকে বিশ্বজুড়ে তোলপাড় চলছিল, শেয়ারবাজারে ধস নেমেছিল, কমে গিয়েছিল জ্বালানি তেল ও ডলারের দাম। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কাও করা হচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে ট্রাম্প পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করার ঘোষণা দেন।
এর আগে বিভিন্ন দেশ মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে পাল্টা শুল্ক স্থগিত করার অনুরোধ জানায়। বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত সোমবার পাল্টা শুল্ক আরোপ তিন মাসের জন্য স্থগিত করার অনুরোধ জানিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি দেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, ওই দিনই হোয়াইট হাউসকে চিঠি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে সে দেশে থাকা বাংলাদেশের দূতাবাস। অন্যদিকে একই দিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি (ইউএসটিআর) জেমিসন গ্রিয়ারের কাছে এক চিঠি পাঠিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশের শুল্ক তালিকায় বর্তমানে ১৯০টি পণ্যের ওপর শুল্কহার শূন্য অর্থাৎ কোনো শুল্ক নেই। বাংলাদেশের ট্যারিফ লাইনের আরও ১০০টি পণ্যকে শুল্কমুক্ত তালিকায় যুক্ত করার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা।
বেশ কয়েকজন পোশাক কারখানার মালিক জানিয়েছেন, আগামী ৯০ দিনের বিরতিতে তারা স্বস্তি পেয়েছেন। তবে উদ্বেগ থেকেই গেছে। তবে ট্রাম্প ঘোষিত শুল্ক ৯০ দিন পর কার্যকর হলে বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক শিল্প সংকটে পড়বে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারকদের ৫৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক গুণতে হবে। সেই ঘোষণায় ২০ শতাংশের কম মার্কিন তুলার টি-শার্টে শুল্ক ছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। সর্বশেষ ৩৭ শতাংশ শুল্ক আগের শুল্কের সঙ্গে যোগ হওয়ায় তা ৫৩ দশমিক পাঁচ শতাংশে পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন কয়েকটি শীর্ষ পোশাক কারখানার মালিক। তারা আরও জানান, বাংলাদেশে তৈরি বেশিরভাগ পোশাকে ২০ শতাংশেরও কম মার্কিন তুলা ব্যবহার করা হয়।
এককভাবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রফতানি বাজার। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাবে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ ৭৬০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করেছে, যা দেশের মোট রফতানি আয়ের ১৭ শতাংশের কিছু বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যানুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যের ৮৭ শতাংশই ছিল তৈরি পোশাক। এ ছাড়া মাথার টুপি বা ক্যাপ, চামড়ার জুতা, হোমটেক্সটাইল, পরচুলা এবং অন্যান্য চামড়াজাত পণ্য বেশি রফতানি হয়। বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রফতানি করে ২ হাজার ৩২৬টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ৯৫৭টির মোট রফতানির এক-চতুর্থাংশের বেশি পণ্যের গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র। ফলে পাল্টা শুল্কের প্রভাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ক্রয়াদেশ কমলে এই প্রতিষ্ঠানগুলো বিপাকে পড়ত। এসব প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশই তৈরি পোশাক রফতানি করে।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, এই বিরতি বাংলাদেশকে প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় দিচ্ছে। তার মতে, চীন শুল্কের মুখে পড়ায় আগামী ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে পারে। দেশে এক শীর্ষ পোশাক রফতানিকারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, তবে দীর্ঘমেয়াদে এই শিল্পের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী ৯০ দিনে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কতটা কার্যকরভাবে দরকষাকষি করতে পারছে এর ওপর।
অনন্ত গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহির বলেন, সরকারের উচিত মার্কিন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিবিড় আলোচনা শুরু করা। যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় এক বিদেশি ক্রেতা আগের কার্যাদেশ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছেন। বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ ৯০ দিনের বিরতি চেয়ে গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে চিঠি দেন ড. ইউনূস। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য আমদানিতে শুল্ক সুবিধা চেয়ে বাণিজ্য প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত জেমিসন গ্রিয়ারকে আলাদা চিঠি দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

ইবিতে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিককে বাধা দিলো সহ-সমন্বয়করা

মানিকগঞ্জে আ.লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর উজ্জ্বল হোসেনে গ্রেফতার

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত- ২০

ছয় গোলের রোমাঞ্চ শেষে বার্সা-ইন্টার

চেন্নাইয়কে বিদায় করে শীর্ষ দুইয়ে পাঞ্জাব

সেমিফাইনালে হেরে আল নাসেরের বিদায়

দুদকের মামলা : আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রীর দন্ডাদেশ বাতিল

অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরো সঙ্কটে পড়েছে : রিজভী

বাংলাদেশ-মিয়ানমার একমত হলে করিডোর চালু করতে পারে জাতিসংঘ

কলকাতায় হোটেলে আগুন নিহত ১৪

ইউক্রেন খুব শিগগিরই ‘ধ্বংস’ হবে: ট্রাম্প

টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়কে অবরোধ

প্রশ্ন : ঈদের বাজারে জীনদের বাজার করা প্রসঙ্গে।

ভ্যান চালক হত্যাচেষ্টা: অভিনেতা সিদ্দিকের ৭ দিনের রিমান্ডে

রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া রাখাইনে মানবিক করিডোর দেয়া থেকে বিরত থাকুন

প্রোটন বাজারে আনল দেশীয় অ্যাসেম্বল এক্স৭০ এসইউভি গাড়ি

হজযাত্রীদের জন্য বাংলাদেশি টাকায় রবির রোমিং প্যাকেজ

উত্তরপ্রদেশে মুসলিম ছাত্রের উপর অমানবিক অত্যাচার

দেশের স্থিতিশীলতার জন্য দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি: কাজী শিপন

ফেনীতে প্রধান উপদেষ্টার আবাসন পেল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১০০ পরিবার